বর্তমান সময়ে মুসলিমদের অবস্থা।
♥আসসালামুু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লহি ওয়া বরাকাতুহু♥
হে মানুষ, কোন জিনিস তোমাকে তোমার প্রতিপালকের সম্পর্কে ভুলিয়ে রাখলো..?( সূরা ইনফিতার আয়াত ৬) :
চাচা নামাজ পড়েছেন.?: আমরা তো চাষাভুষা মানুষ! তোমাদের পায়ে ধরে অনুরোধ করছি, তোমরা ফিরে এসো রবের দিকে,একনিষ্ঠভাবে তোমার প্রতিপালকের ইবাদত করো। দুনিয়ার এই জীবনকে মুল্যায়োন করো।রাসূল (সঃ) বলেছেন, তোমরা অসুস্থতার আগেই সুস্থতার মুল্যায়োন করো, আর তোমার জীবিত অবস্থায় তোমার মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেও।/ সহীহ বোখারী ৬৪১৬ /হে প্রিও ভাই ও বোন, অবশেষে তোমাকে সতর্ক করার উদ্যেস্যে তোমার রবের কিছু বানী জানিয়ে দিচ্ছি, তুমি তা স্বরনে রাখিও।আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালা বলেছেন,আমি মানুষ এবং জ্বীনকে সৃষ্টি করেছি একমাত্র আমার ইবাদত করার জন্য।/ সূরা যারিয়াত আয়াত ৫৬ /আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালা অন্যত্রে বলেন, যে আমার ইবাদত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, আমি তার জীবনকে সংকির্ন করে দেই, (অর্থাৎ সত্যিকারের যে শান্তি,তা সে খুজে পাবেনা)/ সূরা ত্ব-হা আয়াত ২৪ /তিনি আরো বলেছেন, যে আমার যিকির থেকে অর্থাৎ ইবাদত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, আমি তার জন্য এক শয়তান নিযুক্ত করে দেই, অতপর সে হয় তার সংগী।/ সূরা যুখরুফ আয়াত ৩৬ /তিনি আল্লাহ আরো বলেছেন,যে আল্লাহ ও তার রাসূলের নাফরমানী করে,আল্লাহ তায়ালা তাকে জাহান্নামের আগুনেপ্রবেশ করাবেন। / সূরা আন নিসা আয়াত ১৪ /🤲আল্লাহ তায়ালা আমাদের বুঝার তাওফিক দান করুন ____আমিনদিন আনি দিন খাই। আমাগো কি নামাজ পড়লে চলবো? নামাজ পড়লে কাজকাম করুম কহন?.: আপনি পড়েছেন..?:ভাই আমরা তো চাকরিজীবী! পরের চাকরি করি। সময়ের আগেই ডিউটিতে যেতে হয়। নয়তো কপালে থাকে বসের চোখ রাঙানি! নামাজের সুযোগ কই?.: আপনি..?: ভাই ব্যবসা করি। মাত্রই দোকানটা খুলছি। নামাজে তো যাইতেই হবে। এইটা তো ভালো কাজ। কিন্তু, দোকান রাইখা নামাজে গেলে দোকান দেখবে কে বলেন?.: ছোট ভাই, কী করো তুমি?: ছাত্র।: নামাজটা...?: কী যে বলেন! পড়াশোনার যে চা-প! নামাজ পড়ার সময় কই? তাছাড়া,...ইয়ে...মানে... কাপড়টাও পাক-পবিত্র নাই। ক্যামনে কী করি বলেন?....এভাবেই কিছু মানুষ বিভিন্ন ওযোর পেষ করে এড়িয়ে যায় স্রোষ্টার ইবাদত থেকে। মহান রবের মস্তবড় হুকুম-মানা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে চায়।....হঠাৎ একদিন। খবর পাওয়া যায়, চাচা চাষী করম আলী আর নেই! ইহধাম তাঁকে বিদায় জানিয়েছে।....অফিসে যাচ্ছিলেন আনোয়ার সাহেব। চাকুরিজীবি ভাইটি। সময় মতোই পৌঁছতে চেয়েছিলেন। সময় তাঁকে সহায়তা করেনি। একটা এক্সিডেন্ট। পঙ্গু হসপিটালে বাড়ে এক নতুন পেশেন্ট। অথর্ব, অকাজের হয়ে কাটে-আনোয়ার সাহেবের বাকী জীবন।....ব্যবসায়ী মহাজন সাহেব! দোকান-দোকান করেই কাটত তাঁর সারাবেলা। ব্যবসার হিসাব কিতাব মেলাতে গিয়েই হঠাৎ একদিন দুপুরে- ব্যথা ওঠে বুকে। নামাজ পড়ার সময় ছিল না তোমাদের পায়ে ধরে অনুরোধ করছি, তোমরা ফিরে এসো রবের দিকে,
🤲আল্লাহ তায়ালা আমাদের বুঝার তাওফিক দান করুন ____আমিন
একনিষ্ঠভাবে তোমার প্রতিপালকের ইবাদত করো। দুনিয়ার এই জীবনকে মুল্যায়োন করো।
রাসূল (সঃ) বলেছেন, তোমরা অসুস্থতার আগেই সুস্থতার মুল্যায়োন করো, আর তোমার জীবিত অবস্থায় তোমার মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেও।
/ সহীহ বোখারী ৬৪১৬ /
হে প্রিও ভাই ও বোন, অবশেষে তোমাকে সতর্ক করার উদ্যেস্যে তোমার রবের কিছু বানী জানিয়ে দিচ্ছি, তুমি তা স্বরনে রাখিও।
আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালা বলেছেন,
আমি মানুষ এবং জ্বীনকে সৃষ্টি করেছি একমাত্র আমার ইবাদত করার জন্য।
/ সূরা যারিয়াত আয়াত ৫৬ /
আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালা অন্যত্রে বলেন,
যে আমার ইবাদত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, আমি তার জীবনকে সংকির্ন করে দেই, (অর্থাৎ সত্যিকারের যে শান্তি,তা সে খুজে পাবেনা)
/ সূরা ত্ব-হা আয়াত ২৪ /
তিনি আরো বলেছেন,
যে আমার যিকির থেকে অর্থাৎ ইবাদত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, আমি তার জন্য এক শয়তান নিযুক্ত করে দেই, অতপর সে হয় তার সংগী।
/ সূরা যুখরুফ আয়াত ৩৬ /
তিনি আল্লাহ আরো বলেছেন,
যে আল্লাহ ও তার রাসূলের নাফরমানী করে,
আল্লাহ তায়ালা তাকে জাহান্নামের আগুনে
প্রবেশ করাবেন।
/ সূরা আন নিসা আয়াত ১৪ /
যে লোকটির। আল্লাহকে দেওয়ার মতো সময় কখনো হয়নি যার। হ্যাঁ, তিনিই। হসপিটালে নেওয়ার আগেই চলে গেলেন ওপারে।....আর, ওই যে যুবক ভাইটি! নামাজে যার ছিল চির গাফলতি! অল্প বয়সে সেও চলে গেল একদিন। বড় আশা ছিল তার। জীবনকে নিজের মতো করে সাজাবার। জীবনের রঙ, রস, গন্ধে মাতাল ছিল তার মন। আল্লাহকে চেনার তার সময় ছিল কখন.?..এখন, আমরা কী ভাবছি?! .আমি কি চাষী করম আলী?আমি কি আনোয়ার সাহেব?আমি কি ব্যবসায়ী মহাজন?কিংবা সেই ছাত্রটি?এতো তাড়াতাড়ি মরবো নাকি আমি! এখনও তো অনে-ক দেরি!.অথচ, মৃত্যু প্রতিদিনই আমার সামনে থেকে কাউকে না কাউকে নিয়ে যাচ্ছে। নশ্বর থেকে অবিনশ্বরের পথে কেউ না কেউ পাড়ি জমাচ্ছে। যেতে হবে আমাকেও। তবুও হুঁশ হয় না, আজানের শব্দে দোলা দেয় না মন। খুলে না বন্ধ হয়ে থাকা হৃদয় মিনার।হে প্রিও ভাই ও বোন,, এভাবেই আমাদের কাছ থেকে চলে যাচ্ছে অতি মুল্যবান সময়, বিদায় নিচ্ছে স্রোষ্টার ইবাদত করার সুযোগ। হে প্রিও ভাই ও বোন, আর কতদিন তুমি এভাবে তোমার রবের ইবাদত থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়ে জীবনযাপন করবে..? এখনো কি সময় হয়নি তোমার রবের দিকে ফিরে আসার..? আর কতকাল তুমি গান বাজনা খেল তামাসা এবং দুনিয়া নিয়ে ব্যাস্ত থেকে তোমার রবের নাফরমানি করবে..?হে প্রিও ভাই ও বোন,, তুমি হয়তো ভাবছো মৃত্যু অনেক দূরে, না, তুমি ভুল ভাবছো,,দেখো তোমার প্রতিপালক কি বলেছে,আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালা বলেছেন,কেউ জানেনা যে আগামিকাল সে কি উপার্জন করবে এবং কোন জমিনে সে মৃত্যুবরন করবে।/ সুরা লোকমান /হে প্রিও ভাই ও বোন, তুমি হয়তো দুনিয়াকেই উত্তম এবং চিরোসুখের মনে করেছো, তাই তুমি চিরোসুখের আখেরাতকে ভুলে গিয়েছো,দেখো তোমার রব কি বলেছে দুনিয়ার ব্যাপারে..আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালা বলেছেন, দুনিয়ার জীবনতো খেল তামাশা ছাড়া আর কিছুই নয়, আর যারা আল্লাহকে ভয় করে, তাদের জন্য আখেরাতের আবাসই উত্তম, অতয়েব তোমরা কি বোঝবেনা.? / সূরা আন"আম আয়াত ৩২ /
আল্লাহ তায়ালা অন্যত্রে বলেন,তোমরা তো দুনিয়ার জীবনকে প্রাধান্য দিচ্ছো, অথচ তোমাদের জন্য আখেরাতের জীবনই উত্তম এবং চিরস্তায়ী।/ সূরা আ"লা আয়াত ১৬"১৭ /
তিনি আরো বলেছেন, যে দুনিয়া চায়, আমি তাকে সেখানে তা দ্রুত দিয়ে দেই, যতোটুকু চাই এবং যার জন্য চাই, তারপর তার জন্য নির্ধারণ করি জাহান্নাম, সেখানে সে প্রবেশ করবে নিন্দিত এবং বিতারিত অবস্থায়। / সূরা বানী ঈসরাঈল আয়াত ১৮ /
হে প্রিও ভাই ও বোন, দেখো, তুমি যেই দুনিয়ার কারনে চির সুখের আখেরাতকে ভুলে আছো,সেই দুনিয়ার ব্যাপারে তোমার রব কতো ভয়ানক কথা বলেছেন। এখনো সময় আছে, তুমি ফিরে আসো তোমার রবের পথে, যদি না আসো, তাহলে একদিন তুমি খুব আফছোসের সাথে তোমার রবের কাছে তার ইবাদত করার সুযোগ চাইবে, কিন্তু সেদিন আর তোমাকে সুযোগ দেওয়া হবেনা।কি বিশ্বাস হচ্ছেনা তোমার..? তাহলে দেখো তোমার রব কি বলেছেন,আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালা বলেছেন,অবশেষে যখন তাদের মৃত্যু আসে, তখন তারা বলে, হে আমাদের রব, আমাকে একটু সুযোগ দেও, আমি ভালো কাজ করে আসবো, যা আমি ছেতোমাদের পায়ে ধরে অনুরোধ করছি, তোমরা ফিরে এসো রবের দিকে,একনিষ্ঠভাবে তোমার প্রতিপালকের ইবাদত করো। দুনিয়ার এই জীবনকে মুল্যায়োন করো।রাসূল (সঃ) বলেছেন, তোমরা অসুস্থতার আগেই সুস্থতার মুল্যায়োন করো, আর তোমার জীবিত অবস্থায় তোমার মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেও।/ সহীহ বোখারী ৬৪১৬ /
হে প্রিও ভাই ও বোন, অবশেষে তোমাকে সতর্ক করার উদ্যেস্যে তোমার রবের কিছু বানী জানিয়ে দিচ্ছি, তুমি তা স্বরনে রাখিও।আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালা বলেছেন,আমি মানুষ এবং জ্বীনকে সৃষ্টি করেছি একমাত্র আমার ইবাদত করার জন্য।/ সূরা যারিয়াত আয়াত ৫৬ /আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালা অন্যত্রে বলেন, যে আমার ইবাদত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, আমি তার জীবনকে সংকির্ন করে দেই, (অর্থাৎ সত্যিকারের যে শান্তি,তা সে খুজে পাবেনা)/ সূরা ত্ব-হা আয়াত ২৪ /তিনি আরো বলেছেন, যে আমার যিকির থেকে অর্থাৎ ইবাদত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, আমি তার জন্য এক শয়তান নিযুক্ত করে দেই, অতপর সে হয় তার সংগী।/ সূরা যুখরুফ আয়াত ৩৬ /
তিনি আল্লাহ আরো বলেছেন,যে আল্লাহ ও তার রাসূলের নাফরমানী করে,আল্লাহ তায়ালা তাকে জাহান্নামের আগুনেপ্রবেশ করাবেন। / সূরা আন নিসা আয়াত ১৪ /🤲আল্লাহ তায়ালা আমাদের বুঝার তাওফিক দান করুন ____আমিনড়ে এসেছিলাম। তখন তোমার রব তোমাকে উদ্যেস্য করে বলবেন, (কখনো নয়)/ সূরা মুমিনুন আয়াত ৯৯"১০০ /তাই হে প্রিও ভাই ও বোন, তোমাদের পায়ে ধরে অনুরোধ করছি, তোমরা ফিরে এসো রবের দিকে,একনিষ্ঠভাবে তোমার প্রতিপালকের ইবাদত করো। দুনিয়ার এই জীবনকে মুল্যায়োন করো।রাসূল (সঃ) বলেছেন, তোমরা অসুস্থতার আগেই সুস্থতার মুল্যায়োন করো, আর তোমার জীবিত অবস্থায় তোমার মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেও।/ সহীহ বোখারী ৬৪১৬ /হে প্রিও ভাই ও বোন, অবশেষে তোমাকে সতর্ক করার উদ্যেস্যে তোমার রবের কিছু বানী জানিয়ে দিচ্ছি, তুমি তা স্বরনে রাখিও।আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালা বলেছেন,আমি মানুষ এবং জ্বীনকে সৃষ্টি করেছি একমাত্র আমার ইবাদত করার জন্য।/ সূরা যারিয়াত আয়াত ৫৬ /আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালা অন্যত্রে বলেন, যে আমার ইবাদত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, আমি তার জীবনকে সংকির্ন করে দেই, (অর্থাৎ সত্যিকারের যে শান্তি,তা সে খুজে পাবেনা)/ সূরা ত্ব-হা আয়াত ২৪ /তিনি আরো বলেছেন, যে আমার যিকির থেকে অর্থাৎ ইবাদত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, আমি তার জন্য এক শয়তান নিযুক্ত করে দেই, অতপর সে হয় তার সংগী।/ সূরা যুখরুফ আয়াত ৩৬ /তিনি আল্লাহ আরো বলেছেন,যে আল্লাহ ও তার রাসূলের নাফরমানী করে,আল্লাহ তায়ালা তাকে জাহান্নামের আগুনেপ্রবেশ করাবেন। / সূরা আন নিসা আয়াত ১৪ /🤲আল্লাহ তায়ালা আমাদের বুঝার তাওফিক দান করুন ____আমিন

Comments
Post a Comment