Posts

সূরা আন নিসা আয়াত -২৩

 حُرِّمَتۡ عَلَیۡکُمۡ اُمَّہٰتُکُمۡ وَ بَنٰتُکُمۡ وَ اَخَوٰتُکُمۡ وَ عَمّٰتُکُمۡ وَ خٰلٰتُکُمۡ وَ بَنٰتُ الۡاَخِ وَ بَنٰتُ الۡاُخۡتِ وَ اُمَّہٰتُکُمُ الّٰتِیۡۤ  اَرۡضَعۡنَکُمۡ وَ اَخَوٰتُکُمۡ مِّنَ الرَّضَاعَۃِ  وَ اُمَّہٰتُ نِسَآئِکُمۡ  وَ رَبَآئِبُکُمُ الّٰتِیۡ فِیۡ  حُجُوۡرِکُمۡ مِّنۡ نِّسَآئِکُمُ الّٰتِیۡ دَخَلۡتُمۡ بِہِنَّ ۫ فَاِنۡ  لَّمۡ تَکُوۡنُوۡا دَخَلۡتُمۡ بِہِنَّ فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ ۫ وَ حَلَآئِلُ اَبۡنَآئِکُمُ الَّذِیۡنَ مِنۡ اَصۡلَابِکُمۡ ۙ  وَ اَنۡ تَجۡمَعُوۡا بَیۡنَ الۡاُخۡتَیۡنِ اِلَّا مَا قَدۡ سَلَفَ ؕ اِنَّ اللّٰہَ کَانَ  غَفُوۡرًا  رَّحِیۡمًا ﴿ۙ۲۳﴾  উচ্চারনঃ হুররিমাত ‘আলাইকুম উম্মাহা-তুকুম ওয়া বানা-তুকুম ওয়া আখাওয়া-তুকুম ওয়া ‘আম্মা-তুকুম ওয়া খা-লা-তুকুম ওয়া বানা-তুল আখি ওয়া বানা-তুল উখতি ওয়া উম্মাহা-তুকুমুল্লাতীআরদা‘নাকুম ওয়া আখাওয়া-তুকুম মিনাররাদা-‘আতি ওয়াউম্মাহা-তুনিছাইকুম ওয়া রাবাইবুকুমুল্লা-তী ফী হুজূরিকুম মিন নিছাইকুমুল্লা-তী দাখালতুম বিহিন্না ফাইল্লাম তাকূনূদাখালতুম বিহিন্না ফালা-জুনা-হা ‘আলাইকুম ওয়া হা...

সূরা ফাতিহা

  অবতীর্ণের সময় ও স্থানঃ মক্কী সূরা , নবী মুহাম্মদ-এর নবুয়াত প্রাপ্তির শুরুর দিকে নামের অর্থঃ শুরু সূরার ক্রমঃ ১ আয়াতের সংখ্যাঃ ৭ (১-৭) পারার ক্রমঃ ১ রুকুর সংখ্যাঃ ১ সিজদাহ্‌র সংখ্যাঃ নেই বাংলা উচ্চারণঃ ১. বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম ২. আলহামদুলিল্লা-হি রাব্বিল ‘আ লামীন। ৩. আররাহমা-নির রাহীম। ৪. মা-লিকি ইয়াওমিদ্দীন। ৫. ইয়্যা-কা না‘বুদুওয়া ইয়্যা-কা নাছতা‘ঈন। ৬. ইহদিনাসসিরা-তাল মুছতাকীম। ৭. সিরা-তাল্লাযীনা আন‘আমতা ‘আলাইহিম । গাইরিল মাগদূ বি ‘আলাইহিম ওয়ালাদ্দাল্লীন। আরবি উচ্চারণঃ بِسْمِ اللّٰهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ رَبِّ الْعٰلَمِیْنَۙ(۱) الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِۙ(۲) مٰلِكِ یَوْمِ الدِّیْنِؕ(۳) اِیَّاكَ نَعْبُدُ وَ اِیَّاكَ نَسْتَعِیْنُؕ(۴) اِهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِیْمَۙ(۵) صِرَاطَ الَّذِیْنَ اَنْعَمْتَ عَلَیْهِمْ ﴰ غَیْرِ الْمَغْضُوْبِ عَلَیْهِمْ وَ لَا الضَّآلِّیْنَ۠(۷) অনুবাদঃ ১. শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। ২. যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তাআলার যিনি সকল সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা। ৩. যিনি নিতান্ত মেহেরবান ও দয়ালু। ৪. যিনি বিচার দিনের মাল...
Image
 
Image
 

যিনা কি? যিনা কাকে বলে?

 ‼️ যিনা কারীর লজ্জা স্থানের দূর্গন্ধে জাহান্নাম বাসী অস্থির হয়ে উঠবে!‼️ ■■ যিনা কাকে বলে?  কোন কাজ গুলো যিনা?  যিনা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন এবং যিনা করার পূর্বে এই হাদীসটি একবার পড়ে নিন!! ■▪যিনা কী? ■▪শুধুই অবৈধ ভাবে মেলামেশা করাকেই যিনা বলা হয়?  ■▪না!! ●● হাদীসের ভাষায় যিনা বহু প্রকারে বিভক্ত। যেমনঃ ●▪০১। কোন বেগানা নারী অথবা পুরুষের প্রতি দৃষ্টি দেওয়া চোখের যিনা! ●▪০২। যৌনতা সম্পর্কিত অশ্লীল কথাবার্তা বলা জিহ্বার যিনা! ●▪০৩। বিবাহ সম্পর্ক ছাড়া অবৈধ ভাবে  কাউকে স্পর্শকরা হাতের যিনা!  ●▪০৪। ব্যাভি চারের উদ্দেশ্যে হেঁটে যাওয়া পায়ের যিনা!  ●▪০৫। সে সম্পর্কিত খারাপ কথা শোনা কানের যিনা। ●▪০৬। যিনার কল্পনা করা ও আকাংখা করা মনের যিনা! ●▪০৭। অতঃপর লজ্জাস্থান একে পূর্ণতা দেয় অথবা অসম্পূর্ণ রেখে দেয়! -----(বুখারী, মুসলিম, সুনানে আবু দাউদ, সুনানে আন-নাসাঈ)! ●● অথচঃ আমরা কেবলমাত্র সর্বশেষ ধাপ টিকেই যিনা মনে করে থাকি! এবার ভেবে দেখুন আপনি এসব কাজের কোনো একটির সাথে জড়িত ননতো? ■■ যিনা স্পষ্ট হারামঃ আল্লাহ তা'আলা যিনাকে হারাম ঘোষণা করে বলেনঃ -------"তোম...

মনের মানুষ হন

 ❝এমন পুরুষ হও। যেনো কোন নারী তোমাকে পেয়ে হাজার বার রবের দরবারে শুকরিয়া আদায় করে!❞ 🖤 -স্বামী হওয়া খুব সহজ!! -কিন্তু মনের মতো মানুষ হওয়া কি এতো সহজ? দরজার আড়ালে স্ত্রীর গায়ে হাত তোলা মানুষটাও স্বামী, খাবারে লবণ বেশি হলে প্লেট ছুড়ে ফেলে দেওয়া মানুষটাও স্বামী, পরিবারের অন্যদের পরামর্শে স্ত্রীর উপর নির্যাতন করা মানুষটাও কিন্তু স্বামী!! কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে এরা কেউই মনের মানুষ না! এই পৃথিবীতে স্বামীদের কোন অভাব নেই, কিন্তু অভাব হচ্ছে একজন মনের মানুষের!!___💔 আমরা যাঁর সাথে সারাজীবন কাটাবো সে শুধু স্বামী না হয়ে, সেই মানুষটা আমাদের মনের মানুষ হোক। যার জন্য সবকিছু ছেড়ে তার বুকে মাথা লুকাবো,  সেই মানুষটা আমাদের ভরসার জায়গা হোক, সেই মানুষটা রোদে ছায়ার মতো, বৃষ্টিতে ছাতার মতো, মাথার উপর ছাদের মতো হোক। যে-ই মানুষটার কাছে থাকলে কখনো হারিয়ে যাবার ভয় থাকবেনা, যে-ই মানুষটা কখনো ছেড়ে যাবেনা, সেই মানুষটা আমাদের হোক। সেই মানুষটা শুধু আমাদের জীবনসঙ্গী না, আমাদের প্রাণের সঙ্গীও হোক।___💞 -এই পৃথিবীতে সবার একজন সৎ মনের মানুষ হোক! সেই মানুষটার সাথে শুধু এই জীবন না, জান্নাতেও যেনো একসাথে থাকতে প...